জীবনের গল্প কন্ঠ শিল্পী শিউলি আক্তার বন্দর নারায়ণগঞ্জ।

জীবনের গল্প কন্ঠ শিল্পী শিউলি আক্তার বন্দর নারায়ণগঞ্জ।

জীবনের গল্প কন্ঠ শিল্পী শিউলি আক্তার বন্দর নারায়ণগঞ্জ।

ক্রাইম রিপোর্টার শিউলি আক্তার।

জীবনের সবকটা দিন সহজ হবে না। কিছু কিছু দিন আসবে যেদিনগুলোয় বেঁচে থাকা খুব কঠিন মনে হবে। গলার কাছে এসে জমে বসবে একটা দমবন্ধকর কষ্ট। অন্ধকার গিলে খেতে আসবে। আর লড়াই করার শক্তি থাকবে না। ক্লান্ত লাগবে খুব। বিষাদের ভারে নুয়ে যাবে কাঁধ, ভিজে যাবে চোখ। ভিতরে চিৎকার জমা হবে তবু গলা থেকে একটা টুঁ শব্দ বের হবে না। বাইরে থেকে পরিপাটি করে সাজানো মানুষটার মনের মধ্যে চলতে থাকবে তুমুল ভাঙচুর। সবটা বলে হালকা হতে পারার মতো একটা মানুষ থাকবে না। জড়িয়ে ধরে মিলিয়ে যাওয়ার মতো একটা বুক থাকবে না। পাশে বসে মাথা রাখার মতো একটা কাঁধ থাকবে না। বিছানায় শুয়ে চোখ বুজলেই ঘুমিয়ে পড়ার মতো শান্তি থাকবে না।

বোঝার ব্যাপার হলো, জীবনের এইসব দিনগুলোতেও বেঁচে থাকতে হবে। চোখ মুছতে হবে। হাসি হাসি মুখে সৌজন্য বিনিময় করতে হবে। দু’দিকে তাকিয়ে রাস্তা পার করতে হবে। ঘুমানোর চেষ্টা করতে হবে। এবং নিজেকে নিজেই মনে করাতে হবে যে এই অন্ধকার চিরস্থায়ী নয়। ভোর হবে। আলো ফুটবে। সব ঠিক না হয়ে গেলেও, কষ্ট কমে যাবে ঠিক…!জীবনের সবকটা দিন সহজ হবে না। কিছু কিছু দিন আসবে যেদিনগুলোয় বেঁচে থাকা খুব কঠিন মনে হবে। গলার কাছে এসে জমে বসবে একটা দমবন্ধকর কষ্ট। অন্ধকার গিলে খেতে আসবে। আর লড়াই করার শক্তি থাকবে না। ক্লান্ত লাগবে খুব। বিষাদের ভারে নুয়ে যাবে কাঁধ, ভিজে যাবে চোখ। ভিতরে চিৎকার জমা হবে তবু গলা থেকে একটা টুঁ শব্দ বের হবে না। বাইরে থেকে পরিপাটি করে সাজানো মানুষটার মনের মধ্যে চলতে থাকবে তুমুল ভাঙচুর। সবটা বলে হালকা হতে পারার মতো একটা মানুষ থাকবে না। জড়িয়ে ধরে মিলিয়ে যাওয়ার মতো একটা বুক থাকবে না। পাশে বসে মাথা রাখার মতো একটা কাঁধ থাকবে না। বিছানায় শুয়ে চোখ বুজলেই ঘুমিয়ে পড়ার মতো শান্তি থাকবে না।

বোঝার ব্যাপার হলো, জীবনের এইসব দিনগুলোতেও বেঁচে থাকতে হবে। চোখ মুছতে হবে। হাসি হাসি মুখে সৌজন্য বিনিময় করতে হবে। দু’দিকে তাকিয়ে রাস্তা পার করতে হবে। ঘুমানোর চেষ্টা করতে হবে। এবং নিজেকে নিজেই মনে করাতে হবে যে এই অন্ধকার চিরস্থায়ী নয়। ভোর হবে। আলো ফুটবে। সব ঠিক না হয়ে গেলেও, কষ্ট কমে যাবে ঠিক…!জীবনের সবকটা দিন সহজ হবে না। কিছু কিছু দিন আসবে যেদিনগুলোয় বেঁচে থাকা খুব কঠিন মনে হবে। গলার কাছে এসে জমে বসবে একটা দমবন্ধকর কষ্ট। অন্ধকার গিলে খেতে আসবে। আর লড়াই করার শক্তি থাকবে না। ক্লান্ত লাগবে খুব। বিষাদের ভারে নুয়ে যাবে কাঁধ, ভিজে যাবে চোখ। ভিতরে চিৎকার জমা হবে তবু গলা থেকে একটা টুঁ শব্দ বের হবে না। বাইরে থেকে পরিপাটি করে সাজানো মানুষটার মনের মধ্যে চলতে থাকবে তুমুল ভাঙচুর। সবটা বলে হালকা হতে পারার মতো একটা মানুষ থাকবে না। জড়িয়ে ধরে মিলিয়ে যাওয়ার মতো একটা বুক থাকবে না। পাশে বসে মাথা রাখার মতো একটা কাঁধ থাকবে না। বিছানায় শুয়ে চোখ বুজলেই ঘুমিয়ে পড়ার মতো শান্তি থাকবে না।

বোঝার ব্যাপার হলো, জীবনের এইসব দিনগুলোতেও বেঁচে থাকতে হবে। চোখ মুছতে হবে। হাসি হাসি মুখে সৌজন্য বিনিময় করতে হবে। দু’দিকে তাকিয়ে রাস্তা পার করতে হবে। ঘুমানোর চেষ্টা করতে হবে। এবং নিজেকে নিজেই মনে করাতে হবে যে এই অন্ধকার চিরস্থায়ী নয়। ভোর হবে। আলো ফুটবে। সব ঠিক না হয়ে গেলেও, কষ্ট কমে যাবে ঠিক…!

 

আরো পড়ুন।

 

http://রুহিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে সাত,জন শিক্ষক ও কর্মচারী বিদায় সংবর্ধন

 

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *