শনিবার বিকাল ৩টার সময় বৈরী আবহাওয়া ও বৃষ্টির কারনে কিছুটা দেরিতে হলেও যুবদলের নেতা কর্মীরা খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে বন্দর সালে নগর মসজিদের সামনে ঝরো হতে থাকে সেখান থেকে বন্দর থানা যুব দলের নেতা কর্মীরা মিছিল টি নিয়ে প্রথমে রুপালী হয়ে ১নং খেয়া ঘাট হয়ে বন্দর বাজার,হয়ে শাহী মসজিদ হয়ে,সালে নগরে গিয়ে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মাধ্যমে শেষ হয়।
বন্দর থানা যুব দলের সভাপতি আমির হোসেন তার বক্তব্যে বলেন ৷ এই সৈরাচার সরকার খুনি হাসিনা, ১৬ বছরে দেশে উন্নয়নের নামে অনেক তামাশা করছে বন্দুগন,,কিন্তু ভিতরে দিয়ে জনগনের টাকা খালি করে পালিয়ে গেছে। তিনি আরো বলেন, আমি এই খুনি হাসিনা সরকারের
]অনেক অত্যাচার সজ্জ করছি, জেল জুলুম খেটেছি, এখন আল্লাহ আমাদের কে ছাএ দের মাধ্যমে সুযোগ করে দিয়েছে, তাই বাংলাদেশের শহিদ ছাএ ছাএীদের আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
সবাই বলেন আল হামদুলিল্লাহ তবে দেশ নায়ক তারেক রহমান আমাদের কে যে নির্দেশ দিয়েছেন যারা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বি এন পির, নাম ভাঙ্গিয়ে এই বন্দরে যারা লুটপাট, দখলদারী করবে তাদের কে প্রতিহতো করা হবে। তারা নাকি? নর্ব্ব বি এন পি, আমি বন্দর থানা যুব দলের সভাপতি হিসেবে,সেই নব্ব বিএন পি কে বলে দিতে চাই। দলের নাম করে যারা এই ধরনের কাজে লিপ্ত থাকবে। তাদের কে দলের হাই কমেন্টর নির্দেশে তাদের আইনের হাতে তুলে দেওয়া হবে, আমরা হিন্দু বুঝিনা,বদ্ধো বুঝিনা, খ্রিস্টান বুঝিনা, ধর্ম যার'যার, বিএন পি সবার। সকল নেতা কর্মীরা একসাথে থেকে আমাদের নেতা তারেক রহমানের নির্দেশে কাঁদে কাঁদ মিলে আগামী নির্বাচনে কাজ করবো ইনশাআল্লাহ
এ সময় অন্যদের মধ্য এই বিক্ষোভ মিছিলে অংশ গ্রহন করেন।বন্দর থানা যুব দলের নেতা সোহাগ হোসেন, মাসুদ রানা, সামছুদ্দিন মোঃ সাহিন,এমারত হোসেন,হোসেন মিয়া, জাহাঙ্গীর, স্বপন মিয়া, সৈয়দ হোসেন, সেলিম মিয়া, দ্বিল ইসলাম, কোয়েল,মনির হোসেন,আসলাম, লিটন,মোঃ আকাশ সাব্বির হোসেন, সহ বন্দর থানা যুব দলের সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন
আরো পড়ুন।
http://ডিএমপির দারুসসালাম থানা পুলিশ ও সেনা বাহিনীর যৌথ অভিযানে বিদেশি পিস্তল ও গুলিসহ গ্রেফতার ৪।