বান্দরবানের লামা উপজেলার গজালিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি
বাথোয়াই চিং মারমা ছিলেন সাধারণ পরিবারের সন্তান
তৎকালীন সময়ে আওয়ামী সরকারের দলীয় প্রতীকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। দায়িত্ব পেতে না পেতেই তার নিজস্ব বাহিনী দিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন এলাকায় বেপরোয়া নিয়ন্ত্রণে একক কর্তৃত্ব। এছাড়া টেন্ডারবাজি,চাঁদাবাজি, স্থানীয়দের ভূমি জবর-দখল,পাহাড় কেটে রির্সোট তৈরি করা ও বিচারের নামে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে
অবৈধ আয়ে ভাড়াটিয়া থেকে কোটিপতি হয়েছেন রয়েছে একাধিক বিলাস বহুল বাড়ি-গাড়িসহ নামে বেনামে বিশাল সহায় সম্পদ। তার ভয়ে মুখ খোলার সাহস না পেয়ে এলাকা ছেড়েছেন অনেকই। এমনকি তার মতের বিরুদ্ধে গিয়ে এলাকার দলীয় লোকসহ সাধারণ মানুষেরা তার আক্রান্ত থেকে নিস্তার পায়নি
এছাড়াও সরকারি বিভিন্ন প্রকল্পে টাকা আত্মসাৎ করে।
এক ভুক্তভোগী মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন বলেন,আমার পিতা গজালিয়া ইউনিয়নের ৩০০ নং বড় বমু মৌজায় ১৯৯১ সালে মংপ্রুজাই মার্মার থেকে ক্রয়কৃত ৪ একর ফসলি জমি গত তিন বছর আগে ভুয়া কাগজ বানিয়ে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে দখলে নিয়েছে গজালিয়া ইউপি চেয়ারম্যান গত ৩৩ বছর আগে আমার পিতা জয়নাল আবেদীন প্রকাশ(জনু) বায়না নামা দলিল নং-২৮০/৯১ মূলে ক্রয় করে। বিগত ৩০ বছর ভোগ দখলে থাকলে ও গত তিন বছর আগে ইউপি চেয়ারম্যানের নিজস্ব লোক দিয়ে জায়গা গুলো জবর দখল করে রেখেছে। আমার পিতার জায়গা-জমি গুলো আমরা ফিরে পেতে চাই।
ভুক্তভোগী জয়নাল আবেদীনের জমি গুলো বিগত ৩০ বছর দেখাশোনা করা মোহাম্মদ শাহজাহান,মো:সাত্তার জানান অনেকদিন ধরে জয়নাল আবেদিনের এ জায়গা গুলো আমরা দেখাশোনাও চাষাবাদ করতাম কিছুদিন আগে হঠাৎ করে জায়গা গুলো ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বাথোয়াই চিং মার্মা নিজের ক্রয়কৃত জমি বলে দখল করে নিয়েছে।
এই বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত বাথোয়াই চিং মার্মা সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি ফোন রিসিভ করেনি।
আরো পড়ুন।
http://টেকনাফে বৃষ্টি উপেক্ষা করে শেখ হাসিনার বিচারের দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ