কেজিএফ ও হোন্ডা বাহিনীর সদস্যদের খুঁজে প্রশাসন, অবৈধ অস্ত্রগুলো উদ্ধারের দাবী সচেতন মহলের।

কেজিএফ ও হোন্ডা বাহিনীর সদস্যদের খুঁজে প্রশাসন, অবৈধ অস্ত্রগুলো উদ্ধারের দাবী সচেতন মহলের।

কেজিএফ ও হোন্ডা বাহিনীর সদস্যদের খুঁজে প্রশাসন, অবৈধ অস্ত্রগুলো উদ্ধারের দাবী সচেতন মহলের।

শিউলি আক্তার ক্রাইম রিপোর্টার।

নারায়নগঞ্জ বন্দরে কেজিএফ ও হোন্ডা বাহিনীর স্মৃতিগুলো মনে করে এখনো আতকে উঠে ব্যবসায়ী হতে শুরু করে সর্বস্থরের লোকজন। হোন্ডা বাহিনীর নের্তৃত্ব দিত আলী হায়দার ওরফে পিজা শামীম ও আক্তার নূর। বয়সে সিনিয়র হলেও আর্থিক স্বার্থ হাসিলে ব্যবহার করতো হোন্ডা বাহিনী। যে বাহিনীর সদস্যদের বয়স ২০/ ২৫ বছরের মধ্যে। সকলের স্ট্যাইল দেখলে মনে হতো বিশাল অর্থশালী ও প্রভাবশালী পরিবারের সন্তান তারা। পিজা শামীম ও আক্তার নূর নিজ স্বার্থে হোন্ডা বাহিনী দিয়ে শহর ও বন্দর দাবড়িয়ে বেড়াতো। ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পদত্যাগ করলে লাপাত্তা হয়ে যায় সেই হোন্ডা ও কেজিএফ বাহিনী। কেজিএফ ও হোন্ডা বাহিনীর সদস্যরা লাপাত্তা, তাদের গডফাদার পিজা শামীম ও আক্তার নূর কোথায়। তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন সচেতন মহল। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী পিজা শামীম ও আক্তার নূরসহ কেজিএফ ও হোন্ডা বাহিনীর বিরুদ্ধ অবস্থান নিলে বেরিয়ে দেশের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনার সূত্র। দুই বাহিনীর অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করতেও সহজ হবে
নারায়নগঞ্জ বাসীর জন্য এক আতংকের নাম ছিল হোন্ডা বাহিনী,হোন্ডা বাহিনীর তান্ডবলীলা এমন একটা অবস্থায় গিয়েছিল যা সর্ব মহলে আলোচিত ও সমালোচিত ছিল। অনেকটা আতংকের নাম ছিল ওই হোন্ডা বাহিনীর, যে বাহিনীর নের্তৃত্ব দিয়ে পিজা শামীম, আক্তার নুর এমন কোন হীন কাজ নেই যা করেনি। ঝুট সেক্টর নিয়ন্ত্রণ, অন্যোর জায়গা দখলসহ অভিযোগে অভিযুক্ত ছিল হোন্ডা বাহিনী,পিজা শামীম ও আক্তার নুরের মূল হাতিয়ার ছিল হোন্ডা বাহিনী,সেই হোন্ডা বাহিনীর মূল হোতা পিজা শামীম, আক্তার নুরকে গ্রেফতারের দাবী এলাকাবাসীর।

সূত্র মতে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার কঠোর অবস্থানের মুখে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা,গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা দেশ ছাড়লে সারা দেশের দৃশ্যপট যেন খনিকে পাল্টে যায়, ৫ আগস্ট দুপুর ৩ টা হতে দেশব্যাপী ছাত্র জনতার পাশাপাশি বিএনপি মিছিল করে,খনিকের মধ্যে একেবারে লাপাত্তা হয়ে পড়ছে নারায়ণগঞ্জবাসীর কাছে এক আতংকের নাম হোন্ডা বাহিনী। যে হোন্ডা বাহিনী নারায়ণগঞ্জ রাজনৈতিক পরিবার আজমেরী ওসমানের ছিল,ওসমান পরিবারের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে চাইলেই বিশাল অত্যাচারের শিকার হতে হত, নারায়ণগঞ্জ বহুল প্রকাশিত পত্রিকা সময়ের নারায়ণগঞ্জ পত্রিকা অফিসে হামলা করে হোন্ডা বাহিনী, যে ঘটনায় মামলা এখনো চলমান।

 

আরো পড়ুন।

 

 

http://হরিপুরে কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গরু -মহিষের লাঙ্গল দিয়ে হাল চাষ।

 

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *