শীর্ষ ইয়াবা কারবারী ও সন্ত্রাসী বার্মাইয়া রফিক  কারাগার থেকে জামিনে বের হতে  কোটি টাকার মিশন।

শীর্ষ ইয়াবা কারবারী ও সন্ত্রাসী বার্মাইয়া রফিক  কারাগার থেকে জামিনে বের হতে  কোটি টাকার মিশন।

 

শীর্ষ ইয়াবা কারবারী ও সন্ত্রাসী বার্মাইয়া রফিক  কারাগার থেকে জামিনে বের হতে  কোটি টাকার মিশন শামসুল আলম শারেক, টেকনাফ ( কক্সবাজার) প্রতিনিধি। টেকনাফ সীমান্তে শীর্ষ ইয়াবার যোগান দাতা,সীমান্তে অহরহ মাদকও অস্ত্র ব্যবসায়ী সৃষ্টির মূল নায়ক, বিপুল পরিমাণ মাদক ও অস্ত্র নিয়ে র‍্যাবের হাতে আটক হয়ে  কারান্তরীন থাকা শীর্ষ  মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ী বার্মাইয়া রফিক কে  কারাগার থেকে ছাড়িয়ে আনতে একটি মহল কোটি টাকার মিশন নিয়ে কাজ করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। যার ভয়ে মানুষ সীমান্ত এলাকায় কথা বলার সাহস পেতনা, যার কথায় অহরহ নিরীহ মানুষ  মাদক ও অস্ত্র মামলার আসমাী হত,  একজন বার্মাইয়া নাগরিক যার ধাপটের কাছে সীমান্ত প্রশাসন ও নিরুপায় ছিল, বাদ্যহত সে যাকে বলে তাকে মাদক ও অস্ত্র দিয়ে চালান দিতে, সকল অপকর্ম তাকে দিয়ে করে দোষ চাপানো হত আমার দেশের নিরীহ জেলে পরিবারদের উপর। তারা মাছ ধরতে নামলে নৌকাতে করে মাদক নিয়ে আসে এই অজুহাতে দীর্ঘদিন ধরে নাফ নদীতে মাছধরতে দেয়া হচ্ছেনা জেলেদের। তারপরে ও কি ইয়াবা আসা বন্ধহয়েছে? জেলেদের প্রশ্ন। নাফ নদীতে জেলেদের নিয়মিত অবস্থান থাকলে ইয়াবা আসা এত সহজ হতনা,আর জেলেরা কোন ঐপাড়ে গিয়ে ইয়াবা নিয়ে আসেনা।নাফ নদী বন্ধ রাখা হয়েছে মাদক প্রতিরোধের জন্য কিন্তু তার উল্টো  হয়েগেছে।কারান্তরীন বার্মাইয়া রফিক ও তার শীর্ষরা সীমান্ত এলাকার আধিপত্য দখলে নিয়ে বড় বড় ইয়াবার চালান,স্বর্ণের চালানও অবৈধ অস্ত্রের চালান ঢুকাত সীমান্ত এলাকা গুলো দিয়ে। সেই কূখ্যাত মাদক সম্রাট  যার আঙ্গুলির ইশারায় মিয়ানমার হতে  বড় বড় ইয়াবার চালান বাংলাদেশে ঢোকত, এবং নাফনদীতে সে যাকে বলে তাকে মাছ শিকারে নামতে দিত, সেই ইয়াবা সম্রাট বার্মাইয়া রফিক কে ২০২৩ সালের শেষের দিকে র‍্যাব-১৫ এর একটি চৌকস  আভিযানিক দল রঙ্গিখালী এলাকার গহীন পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমাণ  অস্ত্র ও মাদকের বিশাল চালান সহ  আটকের পর ৪ টি মামলা দিয়ে  জেল হাজতে পাটিয়ে ছিল। তাকে জেল হাজতে পাঠালে ও তার শীর্ষরা ঐ কাজ থেকে থেমে নেই। এখনো মাদক,স্বর্ণও অস্ত্র চোরাচালানের মত অবৈধ পাচার কাজ করে কোটি কোটি  টাকার মালিক  বনে যাচ্ছে অনেকে। আর এই অবৈধ টাকার মালিকরা পরস্পর যোগসাজশে  যারা মিয়ানমার থেকে তার মাধ্যমে মাদকের চালান এনে সুবিধা নিত তারা এখন তাকে জামিনে মুক্ত করে আনতে কোটি টাকার মিশন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বলে নির্ভযোগ্য সূত্রে অভিযোগ  পাওয়া গেছে। এছাড়া ও  তার পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ ইন্দনে যে সমস্ত পরিবারের সদস্যরা মিথ্যা মামলা শিকার হয়ে জেলহাজতে মানবেতর জীবন যাপন করছে তাদের পরিবারের আর্তনাদে আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে। তারা বলছেন এত গুলা অপরাধ মাদক ও অস্ত্র মামলা নিয়ে সহজে জামিন পেলে এলাকায় আবারও মাদক ও ত্রাসের রাজত্ব কায়েম হবে মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবেনা বলে এলাকাবাসীর ধারনা।তাই বিষয়টি আদালতের নজরে নিয়ে দেশও জাতির শত্রু মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ীদের সহজে জামিন না দেয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন এলাকাবাসী। এবিষয়টি  খতিয়ে দেখে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের ও  জোর দাবী উঠেছে এলাকাবাসীর পক্ষথেকে।###

শামসুল আলম শারেক, টেকনাফ ( কক্সবাজার) প্রতিনিধি।

টেকনাফ সীমান্তে শীর্ষ ইয়াবার যোগান দাতা,সীমান্তে অহরহ মাদকও অস্ত্র ব্যবসায়ী সৃষ্টির মূল নায়ক, বিপুল পরিমাণ মাদক ও অস্ত্র নিয়ে র‍্যাবের হাতে আটক হয়ে  কারান্তরীন থাকা শীর্ষ  মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ী বার্মাইয়া রফিক কে  কারাগার থেকে ছাড়িয়ে আনতে একটি মহল কোটি টাকার মিশন নিয়ে কাজ করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
যার ভয়ে মানুষ সীমান্ত এলাকায় কথা বলার সাহস পেতনা, যার কথায় অহরহ নিরীহ মানুষ  মাদক ও অস্ত্র মামলার আসমাী হত,  একজন বার্মাইয়া নাগরিক যার ধাপটের কাছে সীমান্ত প্রশাসন ও নিরুপায় ছিল, বাদ্যহত সে যাকে বলে তাকে মাদক ও অস্ত্র দিয়ে চালান দিতে, সকল অপকর্ম তাকে দিয়ে করে দোষ চাপানো হত আমার দেশের নিরীহ জেলে পরিবারদের উপর। তারা মাছ ধরতে নামলে নৌকাতে করে মাদক নিয়ে আসে এই অজুহাতে দীর্ঘদিন ধরে নাফ নদীতে মাছধরতে দেয়া হচ্ছেনা জেলেদের। তারপরে ও কি ইয়াবা আসা বন্ধহয়েছে? জেলেদের প্রশ্ন। নাফ নদীতে জেলেদের নিয়মিত অবস্থান থাকলে ইয়াবা আসা এত সহজ হতনা,আর জেলেরা কোন ঐপাড়ে গিয়ে ইয়াবা নিয়ে আসেনা।নাফ নদী বন্ধ রাখা হয়েছে মাদক প্রতিরোধের জন্য কিন্তু তার উল্টো  হয়েগেছে।কারান্তরীন বার্মাইয়া রফিক ও তার শীর্ষরা সীমান্ত এলাকার আধিপত্য দখলে নিয়ে বড় বড় ইয়াবার চালান,স্বর্ণের চালানও অবৈধ অস্ত্রের চালান ঢুকাত সীমান্ত এলাকা গুলো দিয়ে।

সেই কূখ্যাত মাদক সম্রাট  যার আঙ্গুলির ইশারায় মিয়ানমার হতে  বড় বড় ইয়াবার চালান বাংলাদেশে ঢোকত, এবং নাফনদীতে সে যাকে বলে তাকে মাছ শিকারে নামতে দিত, সেই ইয়াবা সম্রাট বার্মাইয়া রফিক কে ২০২৩ সালের শেষের দিকে র‍্যাব-১৫ এর একটি চৌকস  আভিযানিক দল রঙ্গিখালী এলাকার গহীন পাহাড়ে অভিযান পরিচালনা করে বিপুল পরিমাণ  অস্ত্র ও মাদকের বিশাল চালান সহ  আটকের পর ৪ টি মামলা দিয়ে  জেল হাজতে পাটিয়ে ছিল।

তাকে জেল হাজতে পাঠালে ও তার শীর্ষরা ঐ কাজ থেকে থেমে নেই। এখনো মাদক,স্বর্ণও অস্ত্র চোরাচালানের মত অবৈধ পাচার কাজ করে কোটি কোটি  টাকার মালিক  বনে যাচ্ছে অনেকে।
আর এই অবৈধ টাকার মালিকরা পরস্পর যোগসাজশে  যারা মিয়ানমার থেকে তার মাধ্যমে মাদকের চালান এনে সুবিধা নিত তারা এখন তাকে জামিনে মুক্ত করে আনতে কোটি টাকার মিশন নিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বলে নির্ভযোগ্য সূত্রে অভিযোগ  পাওয়া গেছে।

এছাড়া ও  তার পরোক্ষ ও প্রত্যক্ষ ইন্দনে যে সমস্ত পরিবারের সদস্যরা মিথ্যা মামলা শিকার হয়ে জেলহাজতে মানবেতর জীবন যাপন করছে তাদের পরিবারের আর্তনাদে আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠেছে।

তারা বলছেন এত গুলা অপরাধ মাদক ও অস্ত্র মামলা নিয়ে সহজে জামিন পেলে এলাকায় আবারও মাদক ও ত্রাসের রাজত্ব কায়েম হবে মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবেনা বলে এলাকাবাসীর ধারনা।তাই বিষয়টি আদালতের নজরে নিয়ে দেশও জাতির শত্রু মাদক ও অস্ত্র ব্যবসায়ীদের সহজে জামিন না দেয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

এবিষয়টি  খতিয়ে দেখে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের ও  জোর দাবী উঠেছে এলাকাবাসীর পক্ষথেকে।

আরো পড়ুন।

 

http://সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজী’র মৃত্যুতে শাহরাস্তি প্রেসক্লাবের শোক

 

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *